cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনাভাইরাস অবশ্যই আতঙ্কের। যেভাবে বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করেছে এই ভাইরাস তাতে স্বাভাবিকভাবেই ছড়াচ্ছে ভয়। কিন্তু ভারতে এখন এমন একটা মরশুম যখন সাধারণ জ্বর হয়ে থাকে ঘরে ঘরে। ফলে অন্যান্য জ্বর আর করোনা ভাইরাসের মধ্যে তফাৎ করা সম্ভব হচ্ছে না। আর তার ফলে ছড়াচ্ছে প্যানিক। তাই জ্বর হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া অবশ্যই দরকার, তবে সঠিক লক্ষণগুলি চিনে রাখা ভালো।
জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট:
মোটামুটি ভাবে যা দেখা গিয়েছে তাতে করোনা ভাইরাস এর মূল উপসর্গ গুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, শুকনো কাশি এবং শ্বাসকষ্ট। যেহেতু এই ভাইরাস শ্বাসনালীতে ক্ষতি করে, তাই শুকনো কাশি হয়ে থাকে। এই ভাইরাস শ্বাসনালীর কোষ গুলোকে নষ্ট করে দেয়, তাই শ্বাসকষ্ট এর অন্যতম উপসর্গ।
যেহেতু এটি একটি ভাইরাস তাই সবার আগে ভাইরাল ইনফেকশনের জ্বর আসে। ৮০ শতাংশের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে লক্ষণগুলি সেরকম প্রকট নয়। এমন কি আদৌ লক্ষণ নেই এরকমটাও দেখা গিয়েছে। তাই জ্বরের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তার দেখানো জরুরি।
সাধারণ জ্বরের লক্ষণ:
এই সময়ে আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য যে জ্বর আসে তাদের সাধারণভাবে সবার আগে সর্দি হতে যায়। নাক দিয়ে জল পড়ার প্রবণতা তৈরি হয়। করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে খুব কমই নাক দিয়ে জল পড়ার লক্ষণ দেখা গিয়েছে। তাই সর্দি থাকলে সাধারণ জ্বর হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তবে আবারও বলে রাখি যে কোন জ্বরে ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।
গলা ব্যথা:
গলা ব্যথা মানেই করোনা নয়। ঠান্ডা জল খাওয়া থেকেও গলা ব্যথা হতে পারে। তাই শুধুমাত্র গলায় ব্যথা থাকলে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।
কখন পরীক্ষা করাবেন?
এই সময়ে ওয়েদার চেঞ্জ এর জন্য জ্বর হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি সমস্যা। তাই জ্বর হলে অযথা উদ্বেগ না বাড়ানোই ভালো। সাধারণ সর্দি, জ্বর হলে করোনা ভাইরাস এর পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন নেই বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। যদি জ্বরের সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। আর যদি অন্যান্য ধরনের জ্বর এর থেকে বেশি সময় ধরে এই জ্বর শরীরে থাকে তাহলে অবশ্যই বিষয়টাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের থেকে ছড়ানো সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। তবে যদি সেই ব্যক্তি যদি না জানেন যে তিনি আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তাহলে অনেক বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। সেই জন্য যেখানে বহু মানুষের সমাগম সেখানে যেতে বারণ করা হচ্ছে।সুত্র : কলকাতা ২৪x৭